Description
আটাশ চালের পুষ্টিগুণ এবং সুবিধা
আটাইশ চাল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি খাদ্য উপাদান। এতে উপস্থিত ভিটামিন বি এবং ভিটামিন ই আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং বিপাকীয় শক্তি বাড়ায়। এছাড়া, এতে থাকা অ্যানথোসায়ানিন নামক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের এলার্জি কমাতে সহায়তা করে। আটাইশ চালের ভিটামিন বি৬ শরীরে লোহিত কণিকা ও সেরোটোনিন উৎপাদন বাড়ায়, যা আমাদের মনের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।
এছাড়া, আটাশ চালের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার রয়েছে যা ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য ও কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। চালটির মধ্যে থাকা নিউরোট্রান্সমিটার সদৃশ কেমিক্যাল মস্তিষ্কের অ্যালঝেইমার রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। আটাইশ চালের মধ্যে ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম, ফসফরাস ও ম্যাঙ্গানিজ নামক মিনারেলসও রয়েছে যা শরীরের বিভিন্ন কার্যক্রমে সহায়তা করে।
এছাড়া, এটি ক্ষতিকারক কীটনাশক মুক্ত, তাই নিরাপদে খাওয়া যায়। আটাইশ চালের ভাত রান্না করার পর বেশি স্থায়ী থাকে এবং সুস্বাদু হয়, এতে থাকা ফাইবার ও পুষ্টি উপাদান আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। সওদাগর ব্র্যান্ডের এই আটাইশ চাল ১০০% খাটি, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য এক আদর্শ পছন্দ।
আটাইশ চাল শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর নয়, এর স্বাদও অসাধারণ। এটি বিভিন্ন প্রকার খাবারে ব্যবহার করা যায়, যেমন ভাত, পোলাও, খিচুড়ি, পিঠা ইত্যাদি। এটি বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবারের অংশ, এবং বাজারে পাওয়া অন্যান্য চালের তুলনায় এর গুণাগুণ অনেক বেশি।
সর্বোপরি, আটাইশ চাল আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে, যা আমাদের শরীর এবং স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
